মোঃ সিদ্দিক হোসেন কৃষি বিভাগের পরামর্শে নিজের পরিশ্রম আর বুদ্ধিমত্তায় টককুলের বাগান করে লাগসই ও টেকসই আধুনিক কৃষি প্রযুক্তি ব্যবহার করে কৃষি এবং কৃষকের আর্থ সামাজিক ব্যবস্থার উন্নয়নে যে অভ‚তপূর্ব সাফল্য ও কৃতিত্ব রেখেছেন সেগুলো নি¤েœ স্ববিস্তারে বর্ণিত হলো ঃ
১) মোঃ সিদ্দিক হোসেন ২০১২ সালে সখিপুরে প্রথম ২ একর পতিত জমি নিয়ে বানিজ্যিকভাবে আগাম টককুলের আবাদ শুরু করেন । ২০১৩ সালে গাছে প্রথমবার ফলন এলে তিনি ৪(চার) লক্ষ টাকা কুল বিক্রি করেন । তার প্রারম্ভিক খরচ সহ মোট খরচ হয় ৩ (তিন) লক্ষ টাকা এতে তার ০১( এক) লক্ষ টাকা লাভ হয় । এতে উৎসাহিত হয়ে তিনি তার চাষের জমির পরিমান বৃদ্ধি করেন এবং বর্তমানে (২০২১-২০২২ অর্থবছরে ) তিনি প্রায় ১০.৫৩ হেক্টর জমিতে টককুলের আবাদ করে সাড়া দেশে অভ’তপূর্ব সাড়া ফেলেছেন । এর পাশাপাশি তিনি টককুলের চারা উৎপাদন করে তিনি ব্যাপকভাবে লাভবান হচ্ছেন । উক্ত জমিতে তিনি জৈবসার ব্যবহার করে নিরাপদ ফসল উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ন ভ’মিকা রাখছেন ।
চাষাবাদ ব্যবস্থাপনায় যেখানে পরিবর্তনশীল জলবায়ু, রোগ ও পোকার আক্রমণ, প্রাকৃতিক দূর্যোগ, শ্রমিকের স্বল্পতা তথা উচ্চ পারিশ্রমিক একটা বড় চ্যালেঞ্জ সেখানে তিনি এসব প্রতিক‚ল অবস্থাকে জয় করে কৃষিকে নিয়ে গেছেন এক অন্য উচ্চতায়। কৃষি ব্যবস্থায় এনেছেন পরিবর্তন, উৎপাদন বৃদ্ধি করেছেন উত্তোরতর।২০২২-২৩ অর্থবছরে ৩০ লক্ষ টাকা খরচ করে তিনি ৪৮ লক্ষ টাকার আগাম টককূল বিক্রি করেন । আদর্শ কৃষক হিসেবে ২০২২ সালের ১লা জানুয়ারী আরটিভি থেকে সেরা উদ্যানচাষী পুরুস্কার লাভ করেন (ভিডিও ফুটেজ সংযুক্ত) । বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর জাতীয় সমাবেশ পুরুস্কার সম্মাননা -২০০৯ ( অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও পরিবেশ রক্ষা ) ক্ষেত্রে লাভ করেন । দৈনিক প্রথম আলো,আলোকিত বাংলাদেশ,নয়া শতাব্দী, পূর্বাকাশ,যায়যায়দিন, আজকের পত্রিকা,সময়,ভোরের ডাক, আমার সংবাদপত্রিকায় মোঃ সিদ্দিক হোসেনের সাফল্য সর্ম্পকে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়
Planning and Implementation: Cabinet Division, A2I, BCC, DoICT and BASIS